প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান জাতীয় সংসদে "জয় বাংলা" কে জাতীয় স্লোগান হিসাবে ঘোষণা করার জন্য সংবিধানে সংশোধনের প্রস্তাব দিয়েছেন।
তিনি জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে বলেন যে এটা বঙ্গবন্ধুকে জাতির জনক হিসেবে ঘোষণা করার মত হবে। তিনি স্মৃতিচারণ করে বলেন যে যখন মুক্তিযোদ্ধারা জয় বাংলা স্লোগান দিত তখন হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী ভয় পেত আর বলত “মুক্তি আ গ্যায়া, মুক্তি আ গ্যায়া”।
তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন যে কিছু সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারী নিরপেক্ষতা বজার রাখার অযুহাতে জয় বাংলা উচ্চারন করতে দ্বিধাবোধ করেন। তিনি সে সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে বলেন যে আজ তারা যে পোস্টে চাকরী করছেন তা সম্ভব হয়েছে সেই স্লোগানের উপর ভিত্তি করে অর্জিত স্বাধীনতার জন্য।
ঢাকা-১ আসনের সাংসদ ( দোহার নবাবগঞ্জ ) সালমান এফ রহমান আরও বলেন যে স্বাধীনতা যুদ্ধের পূর্বে ছাত্ররা আন্দোলন শুরু করেছিল "জয় বাংলা" স্লোগান দিয়ে এবং এই স্লোগান দিয়েই জনগণ দেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিল। তিনি বলেন এটা আমাদের দেশের স্লোগান এবং এটা আমাদের জাতীয় স্লোগান হওয়া উচিত।
শীর্ষ ব্যবসায়ীক সংগঠন এফবিসিসিআই-এর সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বেক্সিমকো গ্রুপের কর্ণধার সালমান এফ রহমান আক্ষেপ করে বলেন যে একজন সাংসদের পরিবারের সদস্যের পত্রিকা সহআরও কিছু খবরের কাগজ “বঙ্গবন্ধু” শব্দ ব্যবহার করে না; তারা শুধু শেখ মুজিবর রহমান লেখে।
দেশের উন্নয়ন প্রসঙ্গে সালমান এফ রহমান বলেন যে ১০ বছর আগেও তিনি বিশ্বাস করেননি যে দেশের এতটা অগ্রগতি হবে এবং উন্নয়ন অর্জন করবে। তিনি বলেন যে এটা কল্পনারও বাইরে যে বাংলাদেশ এ পর্যায়ে পৌছাবে। প্রধান মন্ত্রীর উপদেষ্টা বলেন যে কিছু মানুষ প্রধানমন্ত্রীর বিদুৎ সমস্যা দুরীকরনে নেওয়া পদক্ষেপগুলোকে এই সফলতা অর্জনের কারন হিসেবে বলবে, আবার কিছু মানুষ কৃষি ও অবকাঠামো উন্নয়নকে এই সফলতার কারন হিসেবে বলবে। তবে তিনি মনে করেন এগুলো ছাড়াও আরও অনেকগুলো কারন আছে। তার মতে এই অগ্রগতির প্রধান কারন হলো প্রধানমন্ত্রীর সততা, দক্ষতা, নিষ্টা এবং দেশপ্রেম।
১৮ মিনিটের বক্তৃতায় সালমান এফ রহমান জাতির জনককে স্বরণ করেন যার নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছিল।
তিনি জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে বলেন যে এটা বঙ্গবন্ধুকে জাতির জনক হিসেবে ঘোষণা করার মত হবে। তিনি স্মৃতিচারণ করে বলেন যে যখন মুক্তিযোদ্ধারা জয় বাংলা স্লোগান দিত তখন হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী ভয় পেত আর বলত “মুক্তি আ গ্যায়া, মুক্তি আ গ্যায়া”।
ঢাকা-১ আসনের সাংসদ ( দোহার নবাবগঞ্জ ) সালমান এফ রহমান |
ঢাকা-১ আসনের সাংসদ ( দোহার নবাবগঞ্জ ) সালমান এফ রহমান আরও বলেন যে স্বাধীনতা যুদ্ধের পূর্বে ছাত্ররা আন্দোলন শুরু করেছিল "জয় বাংলা" স্লোগান দিয়ে এবং এই স্লোগান দিয়েই জনগণ দেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিল। তিনি বলেন এটা আমাদের দেশের স্লোগান এবং এটা আমাদের জাতীয় স্লোগান হওয়া উচিত।
শীর্ষ ব্যবসায়ীক সংগঠন এফবিসিসিআই-এর সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বেক্সিমকো গ্রুপের কর্ণধার সালমান এফ রহমান আক্ষেপ করে বলেন যে একজন সাংসদের পরিবারের সদস্যের পত্রিকা সহআরও কিছু খবরের কাগজ “বঙ্গবন্ধু” শব্দ ব্যবহার করে না; তারা শুধু শেখ মুজিবর রহমান লেখে।
দেশের উন্নয়ন প্রসঙ্গে সালমান এফ রহমান বলেন যে ১০ বছর আগেও তিনি বিশ্বাস করেননি যে দেশের এতটা অগ্রগতি হবে এবং উন্নয়ন অর্জন করবে। তিনি বলেন যে এটা কল্পনারও বাইরে যে বাংলাদেশ এ পর্যায়ে পৌছাবে। প্রধান মন্ত্রীর উপদেষ্টা বলেন যে কিছু মানুষ প্রধানমন্ত্রীর বিদুৎ সমস্যা দুরীকরনে নেওয়া পদক্ষেপগুলোকে এই সফলতা অর্জনের কারন হিসেবে বলবে, আবার কিছু মানুষ কৃষি ও অবকাঠামো উন্নয়নকে এই সফলতার কারন হিসেবে বলবে। তবে তিনি মনে করেন এগুলো ছাড়াও আরও অনেকগুলো কারন আছে। তার মতে এই অগ্রগতির প্রধান কারন হলো প্রধানমন্ত্রীর সততা, দক্ষতা, নিষ্টা এবং দেশপ্রেম।
১৮ মিনিটের বক্তৃতায় সালমান এফ রহমান জাতির জনককে স্বরণ করেন যার নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছিল।
Comments
Post a Comment