সিরামিক থেকে ঔষধ শিল্প, আতিথেয়তা থেকে আইটি - বিশ্বায়ন পরবর্তি যুগে বাংলাদেশের শিল্পপতি সালমান এফ রহমানের নেতৃত্বে বেক্সিমকো গ্রুপ সব ক্ষেত্রেই অর্থনীতিক উন্নয়নের পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করছে। টেক্সটাইল থেকে সিরামিকস্, পেট্রোলিয়াম থেকে মিডিয়া, আবাসন, ব্যাংকিং খেকে ফার্মাসিউটিক্যালস-প্রায় সবকিছুই রয়েছে বেক্সিমকো গ্রুপের অধীনে। বেক্সিমকো আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করে বললে ভুল হবে না।
যখন সব প্রতিষ্ঠান তাদের প্রবৃদ্ধির জন্য আন্তর্জাতিক বাজার থেকে বিনিয়োগ চাইছে, তখন সালমান এফ রহমান স্বপ্রনোদিত হয়ে বাংলাদেশের প্রতিটি সম্ভাব্য শিল্পখাতে বিনিয়োগ করেছেন এবং সামনে থেকে প্রবৃদ্ধি অর্জনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বেক্সিমকো আজ দেশের সবচাইতে বড় প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান যাতে কাজ করে ৬০,০০০ এরও বেশী কর্মী।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই ১৯৭২ সালে শিল্প উন্নয়নের পথিকৃৎ দুই ভাই এ এস এফ রহমান এবং সালমান এফ রহমান বেক্সিমকোর যাত্রা শুরু করেন এবং ধারাবাহিকতায় ঔষধ শিল্প, সিরামিকস, আবাসন খাতে বিনিয়োগ করতে থাকেন। তথ্য সূত্রঃ বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমানের জানা অজানা
২০১৭ সালে বেইজিং ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা হুরন গ্লোবাল রিচ এক রিপোর্টে বলেছে যে বেক্সিমকো গ্রুপের মালিক সালমান এফ রহমান বিশ্বের ২২৫৭ বিলিয়নিয়ার মধ্যে ১৬৮৫ তম স্থানে অবস্থান করেন। এ ধরনের কোন তালিকায় সালমান এফ রহমানই প্রথম বাংলাদেশী। হুরন গ্লোবাল রিচের মতে তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যদিও সালমান এফ রহমান বলেছেন এটা আসলে বেক্সিমকো গ্রুপের সম্পদের হিসাব, তার ব্যাক্তিগত সম্পদের নয়।
স্থানীয় কোম্পানী গুলোর মধ্যে কর্পোরেট কালচার তৈরী করার ক্ষেত্রে সালমান এফ রহমানের ও বেক্সিমকো গ্রুপের অনেক অবদান আছে। এ ক্ষেত্রে বেক্সিমকো গ্রুপই পথিকৃৎ।
সালমান এফ রহমান আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি খাত উন্নয়ন বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে নিযুক্ত থেকে দেশের অর্থনীতিকে আরও এগিয়ে নেবার প্রয়াস পাচ্ছেন। আর এবার তিনি আসছেন রাজনীতির মঞ্চে। তার ইচ্ছা দোহার-নবাবগঞ্জ নিয়ে গঠিত ঢাকা-১ আসন থেকে তিনি নির্বাচিত হয়ে দেশের সেবা করার সু্যোগ পাবেন।
সালমান এফ রহমান - বাংলাদেশের অর্থনীতিক উন্নতির অংশীদার |
যখন সব প্রতিষ্ঠান তাদের প্রবৃদ্ধির জন্য আন্তর্জাতিক বাজার থেকে বিনিয়োগ চাইছে, তখন সালমান এফ রহমান স্বপ্রনোদিত হয়ে বাংলাদেশের প্রতিটি সম্ভাব্য শিল্পখাতে বিনিয়োগ করেছেন এবং সামনে থেকে প্রবৃদ্ধি অর্জনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বেক্সিমকো আজ দেশের সবচাইতে বড় প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান যাতে কাজ করে ৬০,০০০ এরও বেশী কর্মী।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই ১৯৭২ সালে শিল্প উন্নয়নের পথিকৃৎ দুই ভাই এ এস এফ রহমান এবং সালমান এফ রহমান বেক্সিমকোর যাত্রা শুরু করেন এবং ধারাবাহিকতায় ঔষধ শিল্প, সিরামিকস, আবাসন খাতে বিনিয়োগ করতে থাকেন। তথ্য সূত্রঃ বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমানের জানা অজানা
২০০৫ সাল সালমান এফ রহমান, বেক্সিমকো এবং পুরো বাংলাদেশের জন্য ঐতিহাসিক বছর ছিল কারন সেই বছর প্রথম বাংলাদেশী কোম্পানি হিসেবে লন্ডন স্টক এক্সচেজ্ঞের Alternative Investment Market-এ তালিকাভুক্ত হয়। কালক্রমে বেক্সিমকো ফার্মা বর্তমানে বিশ্বের ২০ টিরও অধিক দেশে রপ্তানি করে। তথ্য সূত্রঃ ওয়েবসাইট - সালমান এফ রহমান
২০১৭ সালে বেইজিং ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা হুরন গ্লোবাল রিচ এক রিপোর্টে বলেছে যে বেক্সিমকো গ্রুপের মালিক সালমান এফ রহমান বিশ্বের ২২৫৭ বিলিয়নিয়ার মধ্যে ১৬৮৫ তম স্থানে অবস্থান করেন। এ ধরনের কোন তালিকায় সালমান এফ রহমানই প্রথম বাংলাদেশী। হুরন গ্লোবাল রিচের মতে তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যদিও সালমান এফ রহমান বলেছেন এটা আসলে বেক্সিমকো গ্রুপের সম্পদের হিসাব, তার ব্যাক্তিগত সম্পদের নয়।
স্থানীয় কোম্পানী গুলোর মধ্যে কর্পোরেট কালচার তৈরী করার ক্ষেত্রে সালমান এফ রহমানের ও বেক্সিমকো গ্রুপের অনেক অবদান আছে। এ ক্ষেত্রে বেক্সিমকো গ্রুপই পথিকৃৎ।
সালমান এফ রহমান আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি খাত উন্নয়ন বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে নিযুক্ত থেকে দেশের অর্থনীতিকে আরও এগিয়ে নেবার প্রয়াস পাচ্ছেন। আর এবার তিনি আসছেন রাজনীতির মঞ্চে। তার ইচ্ছা দোহার-নবাবগঞ্জ নিয়ে গঠিত ঢাকা-১ আসন থেকে তিনি নির্বাচিত হয়ে দেশের সেবা করার সু্যোগ পাবেন।
Comments
Post a Comment