মায়ানমারের সেনাবাহিনীর রোহিঙ্গাদের উপর চলমান সহিংসতার কারনে প্রায় ৮ লক্ষ্য রহিঙ্গা নিজের জীবন বাচাতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। রোহিঙ্গারা মায়ানমারের সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায় যারা কয়ক দশক ধরে নির্যাতন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার। বিদ্যমান খাদ্য ও আশ্রয় সঙ্কটের মধ্যে এই বিপুল জনগোষ্ঠীর আগমন সরকারের চাপ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
এই সঙ্কটময় সময়ে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যাবসায়ীক গোষ্ঠী বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস-চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান রোহিঙ্গাদের জন্য উদ্বেগ জানিয়ে সাহাজ্যের জন্য এগিয়ে এসেছেন। সালমান এফ রহমান রোহিঙ্গাদের ক্যাম্প পরিদর্শন করে তাদের জণ্য ত্রাণ হিসেবে খাদ্য ও প্রায় ৪০০০ পরিবারের জন্য কাপড় বিতরন করেন। তিনি কক্সবাজারের উখিয়ায় ১ লক্ষ্য রোহিঙ্গাদের স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার লক্ষ্যে স্থাপিত একটি মেডিকেল ক্যাম্পও উদ্বোধন করেন। মেডিকেল ক্যাম্প থেকে শিশুদের জন্য চকলেট ও শিশুখাদ্য সরবারাহ করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি ও বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান পাপন বলেছেন রোহিঙ্গারা তাদের দেশে ফিরে না যাওয়া পর্যন্ত তাদের চিকিৎসা এবং অন্যান্য সহায়তা অব্যাহত থাকবে। বেক্সিমকো গ্রুপ রহিঙ্গাদের নামাজ আদায়ের জন্য একটি অস্থায়ী মসজিদও নির্মাণ করে দিয়েছে উখিয়াতে।
অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং উন্নত অবকাঠামোর এই যুগে দুঃখজনক ভাবে পৃথিবীর কিছু অঞ্চল কঠিন মানবিক সঙ্কটের সম্মুখীন। রহিঙ্গারা দীর্ঘদিন থেকেই মানবিক সঙ্কটের মধ্যে যাচ্ছে।
সালমান এফ রহমান এবং বেক্সিমকো গ্রুপ যেভাবে এই মানবিক সঙ্কটের মধ্যে রহিঙ্গাদের সাহার্থে এগিয়ে এসেছে তা শুধুমাত্র প্রতিবেশী দেশগুলির জন্যই নয়, মানবিকতাবাদের গুণাবলীর পুনরুজ্জীবনের জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়েরও জন্যেও একটি অনন্য উদাহরন।
এই সঙ্কটময় সময়ে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যাবসায়ীক গোষ্ঠী বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস-চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান রোহিঙ্গাদের জন্য উদ্বেগ জানিয়ে সাহাজ্যের জন্য এগিয়ে এসেছেন। সালমান এফ রহমান রোহিঙ্গাদের ক্যাম্প পরিদর্শন করে তাদের জণ্য ত্রাণ হিসেবে খাদ্য ও প্রায় ৪০০০ পরিবারের জন্য কাপড় বিতরন করেন। তিনি কক্সবাজারের উখিয়ায় ১ লক্ষ্য রোহিঙ্গাদের স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার লক্ষ্যে স্থাপিত একটি মেডিকেল ক্যাম্পও উদ্বোধন করেন। মেডিকেল ক্যাম্প থেকে শিশুদের জন্য চকলেট ও শিশুখাদ্য সরবারাহ করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি ও বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান পাপন বলেছেন রোহিঙ্গারা তাদের দেশে ফিরে না যাওয়া পর্যন্ত তাদের চিকিৎসা এবং অন্যান্য সহায়তা অব্যাহত থাকবে। বেক্সিমকো গ্রুপ রহিঙ্গাদের নামাজ আদায়ের জন্য একটি অস্থায়ী মসজিদও নির্মাণ করে দিয়েছে উখিয়াতে।
অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং উন্নত অবকাঠামোর এই যুগে দুঃখজনক ভাবে পৃথিবীর কিছু অঞ্চল কঠিন মানবিক সঙ্কটের সম্মুখীন। রহিঙ্গারা দীর্ঘদিন থেকেই মানবিক সঙ্কটের মধ্যে যাচ্ছে।
সালমান এফ রহমান এবং বেক্সিমকো গ্রুপ যেভাবে এই মানবিক সঙ্কটের মধ্যে রহিঙ্গাদের সাহার্থে এগিয়ে এসেছে তা শুধুমাত্র প্রতিবেশী দেশগুলির জন্যই নয়, মানবিকতাবাদের গুণাবলীর পুনরুজ্জীবনের জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়েরও জন্যেও একটি অনন্য উদাহরন।
Comments
Post a Comment